হাংরি কবি শৈলেশ্বর ঘোষের সঙ্গে সাক্ষাৎকার নিয়ে নকুল রায়ের এই প্রবন্ধ। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
রবীন্দ্রনাথের জীবনে প্রিয়জনদের মৃত্যু বারে বারে দেখা দিয়েছে। মৃত্যু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ কী ভাবতেন? (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
ফার্স্ট হওয়ার যে প্রতিযোগিতায় শিশুদের নামানো হয়, তাতে শিশুমনে কী প্রভাব ফেলে? (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
আমাদের মূল্যবোদগুলি কি সত্যিই জীবনমুখী? আমাদের চিন্তাধারায় প্রতিফলন কেনো অন্যভাবে হয় না। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
ভারতের যে প্রাচীন ঐতিহ্য তার বাইরে মায়াবী জ্যোৎস্নায় কি আমরা ক্রমে ক্রমে আক্রান্ত?
(পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
বলটা, যেটার রং ছিল অনেকটা ডালিমের মত, একটু যেন লাফালো। তারপর ওটা আটকে গেল গাছের একটা ডালে আর ডালিম ফলের মতই শোভা পেতে লাগল। অথচ একটু আগেও ওটা ছিল সুশান্তের হাতে। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
ক্লাস সিক্সের ছেলে বাপ্পা ওর স্কুল থেকে একটা শব্দ শিখে এসেছে। চুচুক। সে নিয়ে ওর বন্ধুরা বেশ হাসাহাসিও করছিলো খুব। কিন্তু বন্ধুদের কাছে কিছু জানতে না চেয়ে বাপ্পা স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে ওর মাকে জিজ্ঞেস করলো সরাসরি। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
সুনীল টোটো চালায়। মাধ্যমিক পাশ করে আর পড়ার সুযোগ পায় নি। টাকা রোজগারের জন্য বাবার মারা যাবার পর এই কাজে নেমেছে। বাবা বলতেন, কোনো কাজ ছোটো নয়। আর খেটে খাওয়া সম্মানের কাজ। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
বিয়ের পর আঁখি সুখ নিয়ে একটি ছোট্টো গদ্য লিখেছিল – “সুখ বস্তুটা নিয়ে অনেক ভাবতাম। শব্দটার মাঝে কল্পনা, আবেশ কিম্বা শৈল্পিক কারুকৃতি নেই। বরং কিছুটা স্থূল ব্যাপার আছে। অনেকটা ভাল ভাল খাবার খেয়ে দ্বিপ্রাহরিক নিদ্রার মত। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
প্রভাস মাসে দুবার গ্রামের বাড়িতে যায়। শনি-রবিবার থাকে, সোমবার সকালে চলে আসে। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
বাজারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। মনে হলো কে আমার প্যান্টের পকেট থেকে কিছু সরিয়ে নিচ্ছে। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
বেহুলা ফিরিয়েই দিলো সেই ভদ্রলোক বাবুটিকে। বলা ভালো সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলো। সে গরিব হতে পারে। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
গোস্বামীবাড়ির রাধামাধবের প্রাঙ্গনে রাধু কিশোরীর প্রথম প্রেম। কোলকাতা থেকে আগত কিশোর রাজু যখন পুজোয় ব্যস্ত, ঠিক তখনই রাধু মাধবের চরণে রেখে দিলো ফুল। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
এই যে, এই প্রথম মাদুলি হচ্ছে রূপোর তৈরি। এটা খাবার জলের গ্লাসে ডুবিয়ে জলটা দিনে দুবার সকাল-বিকাল বা রাত্রে খাইয়ে যাবেন যতদিন না উপকার পাচ্ছেন। (পড়ার জন্যে এখানে ক্লিক করুন)
ISHANKON a literary webzine in bengali ঈশানকোণ একটি সাহিত্যের ওয়েবজিন এপ্রিল-মে-জুন ২০১৮ ইং সংখ্যা Please send your literary works to us আগামী সংখ্যার জন্যে এখনই লেখা পাঠাবার অনুরোধ রইল
ভারতীয় উপমহাদেশের সুপ্রাচীন সভ্যতার পরবর্তীকালে যা দেখা গেছিল তাহলো এখানে উল্লেখযোগ্যভাবে মুখোশ-পরা অসভ্য লোকের সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছিলো। প্রাচীনকালের দাসপ্রথা, বর্ণভেদপ্রথা, পাপপুণ্য ইত্যাদি সুবিধাবাদীদের বিভিন্ন টেকনিকে শাসক গোষ্ঠীর লোকেরা সবসময় আরামে দিনযাপন করেছেন এবং বঞ্চিত লোকেরা নিজেদের অবস্থানকে অভাগা ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দিয়ে পরজন্ম নামক এক অলীক জগতের জন্যে কৃচ্ছ্বসাধনে লিপ্ত থেকেছেন। এই বর্তমান শতাব্দীতেও এটার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। প্রাচীন সভ্যতা পৃথিবীর যেখানে যেখানে হয়েছিল, সেইসব জায়গায় গরীব লোকের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি এবং সেখানকার ধনী-গরীব বেশির ভাগ লোকদের মানসিকতা একটু নীচ প্রকৃতির বলে প্রমাণিত। চুরিচামারি, খুন, হানাহানি, ঘুষ, ভেজাল, দুর্নীতি, ধর্ষণের সাথে সাথে ল্যাং মারামারিতে অনেকেই অভ্যস্ত। পাশের লোকের উন্নতি অনেকেই চান না। ভালোকে ভালো বলতে অনেকের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়। এসবের মাঝে যখন ফুটবলের বিশ্বকাপ বা ক্রিকেটের বিশ্বকাপ আসে তখন বেশির ভাগ লোকের মোড় সেদিকে ঘুরে যায়। ঝুটঝামেলাও অনেক কমে যায়। আসলে ইচ্ছে করলে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি, খারাপ যা কিছু আমরা ভুলতে পারি। কিন্তু জীবনের পজেটিভ দিকগুলিকে উপলক্ষ করে আমরা যে এক সুস্থ জীবনের উদ্দেশ্যে এগোতে পারি, আমরা অনেকেই তা জানতেও চাইনা। এইসবের মাঝেও গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো দেশের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা। আশা রাখি যেভাবেই হোক তা একদিন দূর হবে। সেই অচ্ছে দিনের প্রতীক্ষায় আছি, কিন্তু কতদিন থাকবো ?
এই লেখাটা শেয়ার করুন