নীলকণ্ঠ সবুজ
ছেলেটা পড়ার সময় অক্ষরগুলো ডানাওয়ালা পাখি হয়ে সবুজে চেপে
পড়া জিজ্ঞাসা করলে পেখম রঙের মুখ তুলে বৃষ্টি ভেজে
ও আঁকে যত রঙিন কথা অবাক চোখে
পড়ে ছবির ব্যথা
পড়তে পড়তে জ্যোতস্নাভেজা রাতে সবুজ ওর সাথে পৃথিবী মন্থনে মাতে
নীলকণ্ঠ সবুজ এখনও থাকে বাতাসের বিষে
অভাবী বাতাস
শ্রাবণের গদ্য লিখে লাইক পেতেই পারো হাজার
আমি বিছানার নাম দিয়েছি প্রান্তিক সীমানা
মেঘ গোলাপি খোঁপা বাধতেই পারে
চাঁদ বাস্তবকুটির ভালোবাসতেই পারে
আমার আকথা-কুকথা শুনে পৃথিবী মুখ ঘুরিয়ে নিতেই পারে
খেলাঘরের রানির বয়স ছুঁচ ফুটে ওপারে যাওয়ার আগে সাদা ফুল চেয়েছিলো
পৃথিবী বড় একা হয়ে পড়ছে
পরীদের দীপ ক্রমশ নিভে আসছে
একটা ষড়যন্ত্র অবিরাম হিংসার হাত নাড়ছে
তবু ঘোরা থামছে না, ভাতের গন্ধে ভুরভুরে বাতাস ক্ষুধার্ত শিশুর খুঁজে থমকে যাচ্ছে...
আমার হৃৎপিন্ড থামতে চাইছে
গোপনে একটা ষড়যন্ত্র কালো হাত বাড়াচ্ছে
একদল পিছনে ছুটছে পৃথিবীর সামনে অবরোধ করে শুয়ে আছে অগ্রগতির ইতিহাস
বড় দুঃসময়ে আমার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে
মিলিয়ে যাচ্ছে বাঁচার ইচ্ছা হারিয়ে যাচ্ছে ঝিরঝিরে বৃষ্টির মাঝে
আমার আবোলতাবোল বুলি ছড়িয়ে যাচ্ছে অভাবের বাতাসে বাতাসে
এই লেখাটা শেয়ার করুন