গতকাল রাত্রেই আমার মারা যাওয়ার কথা। এইসময় আমার নিথর দেহটা শুয়ে থাকার কথা মর্গের শীতল অন্ধকারে।
আজ একটু আগেই জানতে পারলাম ব্যাপারটা। যখন সম্রাট ওর বাইকের হেলমেটটা দেখাল, ... (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
দুটো সাপ ফণা তুলে দাঁড়িয়ে। সামনে আমি। আই বাপ, সাপেরা কি অত উঁচুতে মাথা তোলে! কাটা জিভ দুটো হি-স-স করে বের হয়েই ঢুকে যাচ্ছে। হি-স-স করে যেন বাতাস কাটছে, মুখ শুকিয়ে গেলে যেমন হয়। যেমন আমার। ...
(পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
ওদের নিয়মিত দেখা হত। সকালে ভিড় বাসে অফিস যাওয়ার সময় কিংবা বাড়ি ফেরার সময়। মুখচেনা হয়ে গেলে যা হয়— বুঝতে পারার মতো মৃদু হাসি কিংবা তাকানো। পাশে বসলেও সোহম কথা বলার চেষ্টা করেনি কখনও। ...
(পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
সেদিন ভোরে দরজা খুলে বেরোবার পর নীলিমা প্রথম মুখোমুখি হয়েছিল রানি মাসিমার সঙ্গে। তাকে দেখে চমকে উঠেছিলেন তিনি। ঠোঁটের পাশটা কেটে গিয়ে একটু ফুলে রয়েছে। থুতনিতেও বেশ কালশিটে। হাঁটার গতি ... (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
ভাদুরিবাড়ির ছোট ছেলে রাজন গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করলো। চারদিকে সাড়া পড়ে গেলো খুব। ও বাড়িতে কেউ আত্মহত্যা করতে পারে কেউ ভাবতে পারেনি। উচ্চশিক্ষিত বাড়ি। অর্থের কোন মা-বাপ...
(পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
হামারি সাথ ঘুমনে আয়া হ্যায় - একথা বলে রেলে আসার পথে পরিচয় হওয়া বিহারের সেই দুই যুবক আমাদের দুই ভাইকে সামনে পেছনে পাহারা দিয়ে পাণ্ডাদের খপ্পর থেকে মুক্ত করে গয়া রেল স্টেশনের বাইরে নিয়ে য়াওয়ার চেষ্টা ...
(পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)
নিবন্ধ
১) যৌনতা ও বাংলা কবিতা --- দেবাশিশ মুখোপাধ্যায়
২) মগজাতি ও দক্ষিণ ত্রিপুরার জনসংস্কৃতিতে তার প্রভাব --- অশোকানন্দ রায়বর্ধন
মুক্তগদ্য
১) ছেলেবেলার প্রথম দশবছর --- অরুণিমা চৌধুরী
২) সেল্ফি --- স্বর্ভানু সান্যাল
অণুগল্প
১) প্রেতসময় --- ব্রতীন বসু
২) রাকার ছুটির দিন --- সদানন্দ সিংহ
৩) মাস্টারদার অনুগামী --- অজয় বৈদ্য
ছড়া
১) জাগ্লিং থট --- দেবীস্মিতা দেব
২) ছড়ায় ছড়ায় ভরাই খাতা --- শঙ্কর দেবনাথ
১) বইপত্র-লিটিল ম্যাগ
২) ঈশানকোণ-এর আগেকার সংখ্যা দেখুন
ক] ঈশানকোণ-১
খ] ঈশানকোণ-২
গ] ঈশানকোণ-৩
ঘ] ঈশানকোণ-৪
৩) ঈশানকোণ ও অন্যান্য বই ডাউনলোধ
৪) লেখাজমা
৫) মতামত
৬) মুখোমুখি
আগামী ঈশানকোণ অগাস্ট সংখ্যার সঙ্গে কবি সুবিনয় দাশের নতুন কাব্যগ্রন্থ e-book হিসেবে প্রকাশিত হবে ISHANKON a literary webzine in bengali ঈশানকোণ একটি সাহিত্যের ওয়েবজিন Email to: singhasada@gmail.com
ইদানীং একটা কথা প্রায়ই শুনি, সেটা হচ্ছে – ফেসবুক সাহিত্য। “ফেসবুক সাহিত্য” নামটা শুনে অনেকে আবার নাক কোঁচকান, এটা আবার সাহিত্য নাকি! আবার অনেকে অত্যুৎসাহে বলেন, ডিজিটাল যুগের পক্ষে ফেসবুক সাহিত্যই উত্তম। সত্যি কথা বলতে গেলে ফেসবুককে একটা সাহিত্যের মাধ্যম বলে অনায়াসেই স্বীকার করা যায়। আগে যেমন একটা লেখা প্রকাশ করার জন্যে কোন সাহিত্যের পত্রিকায় বা ম্যাগাজিনে পাঠিয়ে দিনের পর দিন অপেক্ষা করে থাকতে হত, সেখানে এই অপেক্ষার কোনো প্রয়োজন নেই এই ফেসবুকে। তারপর ধরুন, আপনার লেখা কোনো পত্রিকায় বা লিটল ম্যাগে প্রকাশিত হলো যেটার প্রচারসংখ্যা হয়তো একশো বা কয়েকশো, কিন্তু পাঠক কতো জন সেটা কেউ সঠিকভাবে বলতেও পারবেন না। হয়তো সেটা পাঁচ হতে পারে বা বড়জোর পঞ্চাশ হতে পারে। সেদিক দিয়ে ফেসবুকে পাঠকের সংখ্যা অনেক বেশি। তবে ফেসবুকটা অনেকটা ফ্রি স্টাইল রেস্টলিং-এর মতো, যে যা খুশি লিখে ইচ্ছেমতো নিজের দেয়ালে পোস্টালেই হল, পাঠকগণকে ডেকে আনার দরকার নেই। তবে সমস্ত পাঠকরা পড়ার পর লাইক-কমেন্ট নাও করতে পারেন। লাইক-কমেন্ট পাবার জন্যেও এখানে সার্কেল-এ থাকতে হয়। সে সার্কেলে থাকলেই ‘অসাধারণ’ শব্দের কোনো ঘাটতি হয়না। তার জন্যে মোটেই অসাধারণ লেখার দরকার হয়না। যেহেতু এখানে নিজের লেখার নিজেই সম্পাদক, তাই প্রশ্ন উঠে লেখার মান নিয়ে এবং লাইক-কমেন্ট দিয়ে মান যাচাই করা যায়না। অনেকেই এখানে হাত পাকাচ্ছেন। কোনো কিছুই খারাপ নয়। অনেক ভালো লেখাও দেখতে পাই। সত্যিই এই প্ল্যাটফর্মের তুলনা হয়না। তবে একটা খারাপ দিকও আছে, সেটা হচ্ছে আয়ু। যত ভালো লেখাই হোক না কেন, ফেসবুকে তার আয়ু মাত্র কয়েকদিন। তারপর সব চাপা পড়ে যায়। সেদিক থেকে ওয়েবজিন বা ব্লগজিনের মেয়াদ অনেক দীর্ঘস্থায়ী।
গত ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সংখ্যার জন্যে মতামত জানিয়েছিলেন banani bhattacharyya, দিশারী মুখোপাধ্যায়, arunima chowdhuri, chirasree debnath, দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, sriya ghosh sen, kumaresh tewary, riya debi, debismita deb, ashutosh rana, pranab basu ray, aniruddha das, indranil sengupta, subhesh chaudhury, যুগান্তর মিত্র, apangshu debnath, chayan bhowmick, asokananda raybardhan --- সবাইকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই।
এই লেখাটা শেয়ার করুন