তুড়ি
শীতের গল্পে
ধোঁয়া ওঠা কথারা বেড়া টপকে তুড়ি মারে
বেআব্রু কাহিনির বৃন্দগানে।
ব্যালকনিতে ধামসা বাজায় কাঁচা খিস্তির উল্লাস।
মাটি থেকে জ’ন্মে বৈদেহী
এইসব গল্পগাছা অপমান ঢাকে মাটিতেই
মাঝখানে থাকে গয়ংগচ্ছ সময়ের সেতু
কিছু কাঠবেড়ালির ক্যারিশ্মা
অনেকখানি বাঁদরামির তুড়ি
আর
একটি ভিতুরামের থ্যালাসেমিক বীর্য...
কেউ কি জানে
লাইফ রিস্কের রাজনীতিতে
সুখের অরিগ্যামী বাজিয়ে, মজলিশ
অর্থময় হয়ে ওঠে দিনদুপুরের পুকুরচুরির
কড়াকিয়ায়।
এ্যান্ড্রোমিডায় কুয়াশা নামে
যে রহস্য দোল খায় তার
মাথায় ছাতা ধরার দুর্বার সাহসে
অন্ধকারে ফুটে ওঠে ফিসফাস সময়রা
নদীর মা-পনায় কোলে কাঁখের সভ্যতা
সুরেলা বাজিয়েছিলো কোনোদিন...
নদী-সমুদ্রের নিজস্ব নীতিবোধে
বাজারের ছায়া নেই।
মণিকর্ণিকার অগ্নিরিলেরেসের ব্যাটনে
বহ্নিমান খোলা চিঠি হাত নাড়ছে
কে জানে পরের আগুনে যার
চিতা জ্বলবে সে
আদপে পুড়তে চেয়েছিলো কিনা...
চলি
আকাশের অক্ষরে পূর্ণিমালোর
গুঁড়ো গুঁড়ো গানে দুলালো আমার স্তব্ধ
চোখ ছাপিয়ে চাওয়া
লাগলো ডালপালায়
হিন্দোল...
শস্যস্নানে আছি
খোলা গায়ে ঝরে পড়ছে স্বাদুয়ানা
তোমার করমচা কপোলে এঁকে দিই
ঠোঁটচিহ্নের পলাশ
গোলা উপছানো সুখ
আর চলি লাইটহাউস বিহীন,
সর্ষেদানার প্রগাঢ় যে পথের পায়ে লেগে আছে ...
কুহক
নেশাচোখ
বৈশাখী রোদ্দুর, তুমুল
পশম-খোলা চাউনির বেপরোয়া
জ্বলে যাওয়ার পিনকোড বসালে
কত যে ঠিকানায়!
পাসওয়ার্ডে বাজালে ছিলেকাটা শিহরণের লিরিক!
তূণে তোমার এত বেহিসেবি বাণ!
রুদ্র হে, এত
বেহিসেবি বান!
এই লেখাটা শেয়ার করুন