ভার্জিন
শুভেশ চৌধুরী
ফলটি ভার্জিন। ফল-এ একটি কামড় দিয়ে দিলেই ফলের ভার্জিনটি চলিয়া যাইবে। মানুষ খাবার খায়। কত ফল-ফসারীর ভার্জিনটি লোপ করে তার পরিমাণ করা যাবে না ।
আমি কৌমার্য রাখি নাই। আমি বাবা। আমার বিশ্বাস আমি স্নেহশীল। কৌমার্য রক্ষা না করায় আমার কোন পাপ হইবে না, কারা জানি বলছে
রাত জাগা পাখি
শুভেশ চৌধুরী
না। পাখি রাত জাগে না। ঘুমের মধ্যে শুধু আড়মোড়া ভাঙে আর আবার ঘুমিয়ে পড়ে
যারা আজ না ঘুমালো তাদের জন্য কাল কোন বাজারহাট অফিস কাছারি রাখবেন না। তাদের ঘুমুতে দেবেন বেলা পর্যন্ত
পাখিটি উড়াল দিলো। গল্পটিও শেষ হলো। এমন বহু রাত গেছে বিনিদ্র। পাখির গানে সেদিন বিষাদ জেগেছে