নিক্কণ
দেবারতি দে
অন্ধকারের যোনি থেকে
স্তনের দিকে আমার যাত্রা –
তুমি শুধু
নুপুরের নিক্কণ গেঁথে রেখো
প্রতিটি রোমকূপে।
আমরা পেরেছি
দেবারতি দে
তুমি হাওয়া আমি ধুলিকণা
অনন্ত কাল ধরে
পরস্পরের মুখ না দেখেই
একসাথে চলেছি
সূর্যের অশ্বারোহণ শেষে
মাটির সাথে সঙ্গম ঘটাতে
কেবল আমরাই পেরেছি।