সাপের প্রকারভেদ
সন্তোষ উৎসুক
বর্ষায় সাপ ও সাপের কামড়ের কথা ও ঘটনা অবশ্যই আছে। অনেক খবর বা ভিডিও দেখলেও শরীর, মন ও ধন কাঁপতে থাকে। যাইহোক, কিছু বিশেষ মানুষের কাজ এবং কাজ এতই বিষাক্ত যে সাপ তার বিশেষ সাপকে বলে, প্রিয়, আমি বিষণ্ণতা পেতে শুরু করেছি, এই লোকদের আমাদের চেয়ে বেশি বিষ আছে। এক জায়গায় জানানো হয়েছে মন্ত্রীকে সাপে কামড়ে সাপ মারা গেল। আপনি এই শব্দগুলি এবং জিনিসগুলিকে যেভাবেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, আসল অর্থ হ’ল মানুষ সাপের চেয়েও পিচ্ছিল, বিপজ্জনক এবং বিষাক্ত। কিছু জ্ঞানী লোক এমনও বলে যে সাপের কামড় বাঁচানো যায় কিন্তু মানুষের কামড় বাঁচানো যায় না।
এ ধরনের মানুষ সম্পর্কে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না, কোনো মূল্যায়ন বা জরিপ করিয়ে নিলেও কিছুক্ষণ আগে রাজধানীর বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অধ্যয়ন বিভাগ রাজধানীতে বিদ্যমান সব প্রজাতির সাপের তালিকা প্রকাশ করে। সেখানে তেইশ প্রজাতির সাপ আছে বলে জানান। এর মধ্যে মাত্র চার প্রজাতির সাপই বিষাক্ত। খোলা চোখেও বিশ্বাস করা যায় না যে দিল্লিতে মাত্র চার ধরনের সাপ বিষাক্ত। পরিবেশ অধিদপ্তরও যদি পরিবেশ নিয়ে বিভিন্ন দিক পড়াশুনা করে, কিন্তু খাঁটি সততার সাথে তা করে, তাহলে ফলাফল আরও বিপজ্জনক হতে পারে। রাজধানীর অনেক বিষয়, বিশেষ করে অতীতে রাজনীতির দ্রুত পতনশীল মাত্রা অত্যন্ত জঘন্য, তিক্ত ও বিষাক্ত হয়ে উঠেছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার অন্তর্ভুক্ত এলাকাতেও এত ধরনের সাপ রয়েছে। কথিত আছে যে, অবনতির সাথে সাথে এগুলো বাড়ছে। সত্য হল ইকো সিস্টেমে সাপ এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থায় নেতাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করা হয়। যদি ভালভাবে অধ্যয়ন করা হয়, তাহলে দেখা যাবে অনেক ধরনের সাপ, বিচ্ছু এবং ঘোড়া সবসময় রাজনৈতিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রকৃত সাপ ইঁদুরের মতো প্রাণী খেয়ে অনেক রোগ থেকে নিজেদের রক্ষা করে। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সাপ অজগর হয়ে শুধু মানুষ নয়, মানবতাকেও গ্রাস করে। তারা ঘৃণা, বিদ্বেষ, প্রতিহিংসা ও স্বার্থপরতার মতো রোগের বীজ বপন করে, যা শুধু রাজধানীই নয়, সারা দেশকে প্রতিনিয়ত অজ্ঞান করে রাখে। মৃতদেহের মতো পড়ে থাকা সাধারণ মানুষ বেঁচে থাকে। এটা দুঃখজনক যে কেউ এই প্রসঙ্গে মূল্যায়ন করে না। তরমুজ দেখে কেন তরমুজের রং বদলে যায় তা নিয়ে হয়তো পরবর্তী গবেষণা করবে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।
(Feed Source: prabhasakshi.com)